বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ এই ঘটনার পরে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেন কংগ্রেস কর্মীরা। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে শুক্রবার কালা দিবস পালনের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা ও প্রদেশ কংগ্রেসের নেতারা এ দিন আহত সম্রাটবাবুর সঙ্গে হাসপাতালে দেখা করতে যান। অন্য দিকে, ব্যারাকপুরের সিপিএম প্রার্থী সুভাষিণী আলিও শুক্রবার সকালে সম্রাটের সঙ্গে দেখা করেন। সুভাষিণীদেবী বলেন, ‘‘এই ঘটনা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে, এখানে গণতন্ত্র নেই। প্রশাসনও নেই। ১২মে’র আগে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল।’’ কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্যও তৃণমূলের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন। ঘটনার নিন্দা করে তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় এটা ব্যক্তিগত শত্রুতার জের। দলের উত্তর ২৪পরগণা জেলা পর্যবেক্ষক তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, ‘‘সম্রাটকে মারার ঘটনার আমরা নিন্দা করছি। কিন্তু এটা রাজনৈতিক কারণে ঘটেনি। এখন হারার ভয়ে কংগ্রেস আর সিপিএম এটাকে নিয়ে বাজার গরম করতে চাইছে। আসল ঘটনা হল, পাওনাদারদের হাতে মার খেয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী। তদন্ত করলেই সব প্রমাণ হবে।’’